কাশ্মীরের ওপর থেকে সংবিধানের ৩৭০ ও ৩৫-এ ধারা বাতিল সহ কেন্দ্রীয় সরকারের একাধিক জনবিরোধী নীতি প্রণয়নের বিরুদ্ধে গত ৩রা সেপ্টেম্বর একাধিক …
Short Articles
কাশ্মীরের ওপর থেকে সংবিধানের ৩৭০ ও ৩৫-এ ধারা বাতিল সহ কেন্দ্রীয় সরকারের একাধিক জনবিরোধী নীতি প্রণয়নের বিরুদ্ধে গত ৩রা সেপ্টেম্বর একাধিক …
এ যেন এক অদ্ভুত সমাপতন! ১৯৭২- ১৯৭৩-এ খনি জাতীয়করণের থেকে আজ ২০১৯; ভারতের কয়লা শিল্পের ইতিহাসে যেন এক বৃত্ত সম্পূর্ণ …
১। ষণ্মুঘম শেট্টি (১৯৪৭-৪৯) —– কেন্দ্রীয় ইনকাম ট্যাক্স কমিশন বসালে এই বসন্ত মিলের মালিক কইম্বত্তুরের কিছু মিল মালিকদের প্রতি পক্ষপাত …
শিশুটা রাস্তায় বসে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে আছে আর কাঁদছে। ওর মাকে কেউ একজন ধরে নিয়ে গেছে। বুঝতে পারেনি ও, …
বিক্রি কার্যত তলানিতে, বিপুল সংখ্যায় অবিক্রিত গাড়ি সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে রয়েছে গাড়ি কারখানায়, ব্যাঙ্ক বহির্ভূত ফিনান্সিং কোম্পানিগুলিও(এনবিএফসি) সংকটের মুহুর্তে হাত গুটিয়ে …
২জি দুর্নীতি থেকে শুরু করে যত বড় বড় আর্থিক কারচুপিতে জড়িয়ে আছেন চিদম্বরম ও তাঁর সতীর্থরা, তার কাছে এই ঘটনা অতীব নগণ্য। এখন দেখার বিষয় হল এই ফিল্মী কায়দায় গ্রেফতারী কী শুধুই চিদম্বরমের জন্য? নাকি আর্থিক কারচুপির অভিযোগের খাতায় থাকা প্রত্যেকের সাথেই এই ঘটনা ঘটবে? যদি ঘটে, তবে তা কী শুধুই বিরোধী নেতাদের ক্ষেত্রে, নাকি বিজেপি নেতাদের ক্ষেত্রেও ঘটবে, বিশেষত যেখানে জেটলি অ্যান্ড সীতারামন কোম্পানি নোটবন্দীর সময় ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্কের তথ্য বিকৃতিতে অভিযুক্ত? নাকি এর কিছুই হবে না, অভ্যন্তরীণ সমঝোতা ছাড়া? প্রশ্ন থেকেই যায়। তবে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হল, কেন ২০ তারিখে নির্দেশ জারি করে ২১ তারিখে করা হল গ্রেফতার? একটি দিন সারা দেশের সংবাদ মাধ্যমকে রমরমিয়ে নিজেদের বাজার চালানোর মোক্ষম একটি বিষয় তুলে দিয়ে গোটা দেশকে তাতে মশগুল করে রাখা হল। আর অন্য দিকে দিল্লীর রাজপথ কাঁপিয়ে চলল কাতারে কাতারে দলিত-আদিবাসীদের মিছিল। চিদম্বরমের গ্রেফতারির খবরের শোরগোলে চাপা দিয়ে দেওয়া হল দেশের তামাম শোষিত- অত্যাচারিত দলিতদের আর্তনাদকে।
শিশুমৃত্যু থেকে উন্নাও গণধর্ষণ কাণ্ড; একের পর এক কাদা যোগীর গেরুয়া-বসনে লেগেই চলেছে। কিন্তু যোগী আছেন যোগীর মেজাজেই। আর এবারও …
রাজ্যের তৃণমূল সরকার যখন পুলিশ নিয়ে শিক্ষক পেটাতে ব্যস্ত, বারংবার পদাঘাত খাওয়ার পরেও যখন বাংলার বামেরা আবারও কংগ্রেস এর ধুতির …
হীরকের রাজা উদয়ন পণ্ডিতকে অবজ্ঞা করে ভূলুন্ঠিত হয়েছিলেন। সাম্প্রতিক কালের কেন্দ্রীয় ও রাজ্য স্তরে শিক্ষার বেহাল দশার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলায় এবার “দিল্লী”-র দূত এবং “দিদিকে বলো”-র শাগরেদদের বিরুদ্ধে স্লোগান তুলতেই হবে “দড়ি ধরে মারো টান, রাজা হবে খান খান”।
“ওরা যত মারবে, আমরা তত বাড়ব।” ঠিক এই ভাষাতেই নিজের উপর হওয়া বর্বরোচিত আক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানালেন আক্রান্ত নাট্যকর্মী শুভঙ্কর …